বেশ কিছুদিন আগেই পাকিস্তানে নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নানা টালবাহানার নির্বাচন পিছিয়েছে। অবশেষে ৮ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা হলো।দেশের রাষ্ট্রপতি আরিফ আলভি এবং নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধিদের মধ্যে দীর্ঘ বৈঠকের পর বৃহস্পতিবার বিকেলে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।গত ৯ অগাস্ট থেকে পাকিস্তানে কেয়ারটেকার সরকারের হাতে ক্ষমতা। কারণ, ওই দিন পার্লামেন্টের সময়সীমা শেষ হয়ে গেছে। সাধারণত, শেষ সরকারের সময়সীমা শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে পরবর্তী নির্বাচন করতে হয়। কিন্তু এবার তার ব্যতিক্রম হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, নতুন জনগণনার রিপোর্ট এসেছে। তার ভিত্তিতে ডিলিমিটেশন বা কেন্দ্রগুলির সীমানা পরিবর্তিত হবে। তার জন্য সময় প্রয়োজন। সে কারণেই নির্বাচন কিছুটা পিছিয়ে ফেব্রুয়ারিতে নিয়ে যাওয়া হলো। সর্বসম্মতিতেই এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।নির্বাচন কেন হচ্ছে না, এই প্রশ্ন তুলে ইতিমধ্যেই আদালতে বেশ কয়েকটি মামলা শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবারও এবিষয়ে একটি মামলা চলার সময় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি রাষ্ট্রপতি এবং নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেন, বৈঠক করে একটি চূড়ান্ত দিন ঘোষণা করতে। শুক্রবার পরবর্তী শুনানির আগে পর্যন্ত তাদের সময়সীমা দেওয়া হয়েছিল। তারই ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন দিন ঘোষণা করে।সূত্র: ডয়ে চে ভেলে
৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে নির্বাচন
0
51
Previous article
এইরকম আরও