অবিরাম বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে তিস্তাসহ উত্তরাঞ্চলে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে হাজারো মানুষ পানিবন্দি।রংপুরে তিস্তা নদীর পানি ডালিয়া ব্যারেজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ২০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ব্যারেজের সবগুলো গেট খুলে দেয়া হয়েছে।এতে ৫০টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে ৩০ হাজার মানুষ পানিবন্দি। পানি আরও বৃদ্ধির আশংকায় দুর্গম চরাঞ্চলের মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে। গাইবান্ধার যমুনা, ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। সাঘাটা, ফুলছড়ি, সুন্দরগঞ্জ ও গাইবান্ধা সদর উপজেলার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলের বেশ কিছু গ্রামের নিন্মাঞ্চলে পানি ঢুকে পড়েছে। সিরাজগঞ্জে চতুর্থ দফায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় মানুষের মাঝে বন্যা আতঙ্ক বিরাজ করছে।শেরপুরের বাড়ছে সব নদ-নদীর পানি। ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি নদীর পানি বেড়ে পাঁচটি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।রোপা আমনের বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হবার পাশাপাশি ভেসে গেছে বেশকিছু পুকুরের মাছ।
বিপৎসীমার ২০ সে.মি. ওপরে তিস্তার পানি, বন্যার শঙ্কা
0
23
Previous article
Next article
এইরকম আরও